☘️☘️ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম. এর জামানায়সাহাবায়ে কেরামের(রা) মাযহাব যেমন ছিল
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
👉রাসূলে কারীম সা. বিশেষ কিছু সাহাবায়ে কেরামকে বিভিন্ন দেশে গভর্নরের দায়িত্ব দিয়ে প্রেরণ করেছিলেন। তাদেরকে প্রেরণের সময় ইজতিহাদের অনুমতি দিয়েছিলেন। সেই সব এলাকায় সাধারন মুসলমানগণ ঐ সমস্ত নিযুক্ত সাহ রামদের অনুসরণ করতেন।
👉রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুয়াজ বিন জাবাল (রা) কে ইয়েমেনের গভর্নর বানিয়ে পাঠিয়ে ছিলেন। এরকমভাবে বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন গভর্নর দায়িত্ব দিয়ে প্রেরণ করেছিলেন। সেসব সাহাবায়ে কেরাম অন্য কোন নিযুক্ত সাহাবীর এলাকায় গিয়ে ফতোয়া দিতেন না। রাসূল সা. কর্তৃক নিযুক্ত সাহাবীকে অন্যান্য সাধারন সাহাবায়ে কেরাম এবং সাধারণ মুসলমানগণ ইসলামী শরীয়তের ব্যাপারে অনুসরণ করতেন। এই ক্ষেত্রে ইয়ামেনের সাহাবীর গবেষণা এবং ফতোয়া অন্য এলাকার নিযুক্ত সাহাবীর গবেষণা এবং ফতুয়ার সাথে মতভেদ হওয়াটাই স্বাভাবিক। এমনটি ছিল সাহাবায়ে কেরামের আমলে মাযহাব।
👉সেই আমলের সাহাবায়ে কেরামদের গবেষণা ফতোয়া ইস্তেহাদ লিপিবদ্ধ হয়নি। কারণ সেই আমলে কোরআন নাজিল হচ্ছিল বিধায় রাসুল সা. এর হাদিস সংকলনও সাধারণভাবে নিষিদ্ধ ছিল। তাই কোন সাহাবীর ফতোয়া ও ইজতেহাদ লিপিবদ্ধ হওয়ার প্রশ্নই আসে না। ওইগুলো ছিল মুখে মুখে। এইজন্য সাহাবীদের নামে কোন মাযহাব প্রসিদ্ধী লাভ করেনি।
👉যেসব সাহাবায়ে কেরাম সর্বদা রাসূল সা. এর সাথে থাকতেন, তারা সরাসরি রাসূল সা. কে অনুসরণ করতেন। রাসূল সা. এর ওফাতের পর ঐ সমস্ত এলাকার মুসলমানগন শরীয়তের বিভিন্ন মাসআলা মাসায়েল খলিফা এবং নিযুক্ত ফকীহ সাহাবীর দ্বারস্থ হতেন। এইজন্য ফিকহী মাসআলা-মাসায়েলে সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে মতভেদ থাকলেও ফেৎনা তৈরি হয়নি। এই ছিল সাহাবায়ে কেরামের মাযহাব।
👉পরবর্তীতে যেই স�