আল-বুরহান ( দলিল-প্রমাণ)

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ! আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। একটু নিচে দেখুন> বিষয় ভিক্তিক সাজানো রয়েছে, আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাঠ করুন এবং পোষ্টগুলো ভালো লাগলে শেয়ার করুন আর আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে এই নাম্বারে- ০১৬৮৭-১১৩৮৮০ হোয়াটস অ্যাপে পাঠিয়ে দিন । জাযাকাল্লাহু খাইর।

প্রবন্ধ-৭৩: আপনি যখন জীবনে আল্লাহর জন্য সময় বের করতে পারবেন না, তখন জীবনের কোন কিছুই ঠিক মতন হবে না। এমনভাবে বাঁচুন যেন যারা আল্লাহকে চেনে না কিন্তু আপনাকে চেনে তারা যেন আপনাকে দেখে আল্লাহকে চিনতে পারে।

No Comments

 


যে মানুষটার সাথে আমরা ভালো হবার প্রতিযোগিতা করতে পারি সে হলো আমাদের গতকালকের আমি।


জ্ঞানী মানুষেরা সবসময় চুপ থাকেন না, কিন্তু তারা জানেন কখন চুপ থাকতে হয়।


যে আল্লাহর সামনে হাঁটু গেঁড়ে সিজদাহ করতে পারে সে সবার সামনে দৃঢ় হয়ে শক্তভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।


দুশ্চিন্তা আপনার আগামীকালের সমস্যা দূর করতে পারবে না, বরং আজকের শান্তিটুকু দূর করে দিবে।


দু’আ করার সময় তাদেরকে স্মরণ রাখুন যারা আপনাকে একজন উন্নত মুসলিম হবার পথে সাহায্য করেছেন, করছেন।


কেবলমাত্র বোকারাই অস্থায়ী পৃথিবীতে স্থায়ী বাড়ি/গাড়ি/সম্পর্ক খুঁজে হয়রান হয়…


আপনার ভাঙ্গা হৃদয় কখনো জোড়া লাগবে না যদি তা আল্লাহর কাছে সঁপে দিতে না পারেন।


আমি আল্লাহর কাছে অনেককিছু চেয়েছি এবং তিনি আমাকে অনেক কিছু দিয়েছেন। আমি হয়ত যা চেয়েছি তা পাইনি কিন্তু তা-ই পেয়েছি যা আমার প্রয়োজন ছিলো।


ছোট ছোট কিছু কাজ মিলে বিশাল অর্জন আর সফলতাকে তৈরি করে। ছোট কাজগুলো কখনই কম মূল্যবান নয়।


সালাতকে বোঝা মনে করা উচিত নয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা আমাদেরকে সলাত দিয়েছেন যেন আমরা আমাদের উপরের বোঝাকে হালকা করতে পারি।


এই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ও সৌভাগ্যময় মূহুর্তগুলোর একটি হলো সিজদাহ।


হৃদয় ভেঙ্গে যাওয়ার কষ্ট আর মন খারাপ হারিয়ে গিয়ে প্রশান্তিতে পরিণত হয় যখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলাকে স্মরণ করা হয়, তাঁর কাছে দু’আ করা হয়।


যখন সমস্যা সমাধানের কোন উপায়ই আর দেখা যায় না, তখন আল্লাহ তা থেকে বের হবার পথ করে দেবেন। দোয়া করতে থাকা উচিত সবসময়।


আপনার জীবনে মানুষ আসবে এবং যাবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সবকিছুর শেষে একটা সত্যিকারের ভালোবাসার গল্প থাকবে, সেটা হবে আপনার এবং আল্লাহর মাঝে!


জান্নাতের পথে এগিয়ে গেলে তো কষ্ট হবেই। যেকোন ভালো জিনিস পেতে তো কষ্ট করতেই হয়।


আপনি যখন জীবনে আল্লাহর জন্য সময় বের করতে পারবেন না, তখন জীবনের কোন কিছুই ঠিক মতন হবে না।


এমনভাবে বাঁচুন যেন যারা আল্লাহকে চেনে না কিন্তু আপনাকে চেনে তারা যেন আপনাকে দেখে আল্লাহকে চিনতে পারে। 


দোয়া করা ছাড়বেন না। যতই আশাহীন আর কঠিন লাগুক সময়। বিশ্বাস রাখুন। আল্লাহ নিশ্চয়ই প্রশান্তি লাভের ব্যবস্থা করে দেবেন।


~ সংগৃহীত