আল-বুরহান ( দলিল-প্রমাণ)

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ! আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। একটু নিচে দেখুন> বিষয় ভিক্তিক সাজানো রয়েছে, আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাঠ করুন এবং পোষ্টগুলো ভালো লাগলে শেয়ার করুন আর আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে এই নাম্বারে- ০১৬৮৭-১১৩৮৮০ হোয়াটস অ্যাপে পাঠিয়ে দিন । জাযাকাল্লাহু খাইর।

স্বাস্থ্য পরামর্শ-৯৯: অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় : অস্ট্রেলিয়ায় গবেষণা

No Comments

 



অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় : অস্ট্রেলিয়ায় গবেষণা


অস্ট্রেলিয়ার একটি গবেষণায় অন্ত্রের ক্যান্সারের সাথে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের যোগসূত্র পাওয়া গেছে।



নতুন গবেষণায় দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ফ্লিন্ডার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দেখেছেন, ফলমূল, শাকসবজি, গোটা শস্য, মাছ, ফলমূল ও দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার বেশি করে খেলে তা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল (জিআই) ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে দেহকে রক্ষা করতে পারে।


৫০ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে অন্ত্রের ক্যান্সারের ক্রমবর্ধমান হার কমাতে আঁশ জাতীয় খাবার খাওয়ার প্রবণতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন গবেষকরা।


ফ্লিন্ডার্স হেলথ অ্যান্ড মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এফএইচএমআরআই) গবেষণার জ্যেষ্ঠ লেখক ইয়োহানেস মেলাকু বলেন, ‘আমরা দেখেছি যে, খাদ্যাভ্যাসে বেশি পরিমাণে স্বাস্থ্যকর চর্বি ও শাকসবজি রাখলে এবং শর্করা ও অ্যালকোহল গ্রহণ সীমিত করলে তা অন্ত্র ও অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে। প্রক্রিয়াজাত লাল মাংস, ফাস্টফুড, পরিশোধিত শস্য, অ্যালকোহল ও চিনিযুক্ত পানীয়গুলো উচ্চ ব্যবহার জিআই ক্যান্সারের ঝুঁকির সাথে উদ্বেগজনক সম্পর্ক উপস্থাপন করে।’


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, অন্ত্র, কোলন, পেট ও অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারসহ জিআই ক্যান্সারগুলো বিশ্বব্যাপী ক্যান্সারে আক্রন্তের ২৬ শতাংশ এবং ক্যান্সারজনিত সমস্ত মৃত্যুর ৩৫ শতাংশ।


নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, উচ্চ আঁশযুক্ত খাবারগুলো অন্ত্রে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি উৎসাহিত করে যা প্রদাহ কমাতে পারে।


এতে দেখা গেছে, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের লোকেরা যদি জিআই ক্যান্সারে আক্রান্ত হন, তাদের সেরা ওঠার হার অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের মানুষের চেয়ে বেশি।


সূত্র : ইউএনবি, ১২ ডিসেম্বর ইনকিলাব