*আপনি হয় কুরআনের শিক্ষক হন, না হয় কুরআনের ছাত্র হন, না হয় কুরআনের সাহায্যকারী হন।*
কিন্তু কেন?
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ
১। "তোমাদের মধ্যে সে-ই শ্রেষ্ঠ যে নিজে কুরআন শেখে ও অন্যকে শেখায়।" বুখারী ৫০২৭
২। "আল্লাহ যার মঙ্গল চান, তিনি তাকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন।" বুখারী ৩১১৬, মুসলিম ১০৩৭
৩। "যে ব্যক্তি জ্ঞান অর্জন করার জন্য বের হয় সে ফিরে না আসা পর্যন্ত আল্লাহর রাস্তায় আছে বলে গণ্য হয়।" তারগীব আত-তারহীব ৮৮
৪। "ফিরিশতাগণ ত্বলিবে ইলমের জন্য তার কাজে প্রসন্ন হয়ে নিজেদের ডানাগুলো বিছিয়ে দেন।" আবু দাউদ ৩৬৪১
৫। "আলেমের মর্যাদা আবেদের উপর ঠিক সেই রূপ, যেরূপ আমার মর্যাদা তোমাদের উপর। নিশ্চয়ই আল্লাহ, তাঁর ফিরিশতাকুল, আসমান ও যমীনের সকল বাসিন্দা এমনকি গর্তের পিপিলিকা ও (পানির মধ্যের) মাছ পর্যন্ত মানবমন্ডলীর শিক্ষকদের (কুরআন ও হাদীসের শিক্ষকদের) জন্য। মঙ্গল কামনা ও দু'আ করেন।" তিরমিযী ২৬৮৫
৬।
عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: اغْدُ عَالِمًا أَوْ مُتَعَلِّمًا أَوْ مُسْتَمِعًا، وَلَا تَكُنِ الرَّابِعَ فَتَهْلِكَ
আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, “ হয় আলিম হয়ে যাও, নয়তো (ইলম) শিক্ষাকারী হও, নয়তো মনযোগী শ্রোতা হয়ে যাও; এ (তিন ব্যতীত) চতুর্থ প্রকারের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। তাহলে তুমি ধ্বংস হয়ে যাবে।” তাখরিজ: সুনানে দারেমি-২৫৪; মুসান্নেফে ইবনে আবি শায়বা-৬১৭১
নোট: হাদিসটির সনদ হাসান।
আর হজরত আবু দারদা রা. সনদে বর্ণিত হাদিসটি জয়িফ।
قالها أبو الدرداء صاحب رسول الله صلي الله عليه وسلم قال رضي الله عنه: «كن عالماً أو متعلماً أو محباً أو متبعاً، ولا تكن الخ
امس فتهلك» ..