আল-বুরহান ( দলিল-প্রমাণ)

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ! আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। একটু নিচে দেখুন> বিষয় ভিক্তিক সাজানো রয়েছে, আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাঠ করুন এবং পোষ্টগুলো ভালো লাগলে শেয়ার করুন আর আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে এই নাম্বারে- ০১৬৮৭-১১৩৮৮০ হোয়াটস অ্যাপে পাঠিয়ে দিন । জাযাকাল্লাহু খাইর।

০৬: অর্থ বুঝে নামাজ পড়ি (শব্দ ভেঙ্গে ভেঙ্গে বাংলা অনুবাদ)

No Comments

 



*📌অর্থ বুঝে নামাজ পড়ি৷ পর্বঃ- ০৬/১৫*

❝অন্য সূরা বা আয়াত (কেরাত)❞ শব্দ ভেঙ্গে ভেঙ্গে বাংলা অনুবাদ৷ by Samsul Bin Nurul Amin


👉সুরা ফাতিহা পাঠ শেষে আ-মীন বলে, যে কোন সূরা বা আয়াত পড়তে হয়৷ যদি সূরার প্রথম থেকে তিলাওয়াত করে, তা হলে প্রথমে বিসমিল্লাহ বলতে হবে, সূরার মধ্যে বা শেষ হতে তিলাওয়াত করলে বিসমিল্লাহ বলা লাগবে না৷

▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

❐ হাদিসের আলোকে অন্য সূরা বা আয়াতঃ


🔹উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সূরাহ ফাতিহা এবং তার সাথে অতিরিক্ত কিছু পড়বে না, তার সালাত পূর্ণাঙ্গ হবে না।

[আবু দাউদঃ ৮২২, সুনান নাসাঈঃ ৯১৪]


📌নোটঃ এখানে উদাহরণ স্বরুপ সূরা কাওছার এবং সূরা ইখলাস শব্দ ভেঙ্গে ভেঙ্গে বাংলা অনুবাদ দেওয়া হল৷ আপনি চাইলে এই সময়ে কুরআনের যেখান থেকে আপনার জন্য সহজ হয় সেখান থেকেই তেলাওয়াত করতে পারবেন৷ 


🟪❝সূরা কাওছার❞ শব্দ ভেঙ্গে ভেঙ্গে বাংলা অনুবাদ৷ 

▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

❐ সূরা কাওছার, আয়াতঃ ১


اِنَّاۤ اَعۡطَیۡنٰكَ الۡكَوۡثَرَ ؕ﴿۱﴾


🔹ইন~না (اِنَّ) নিশ্চয়ই, কেবল, প্রকৃতপক্ষে, নিশ্চয়৷

🔹না- (نَا) আমরা৷ [না- (نَا) আল্লাহর দিকে সম্পৃক্ত হলে না- (نَا) এর অর্থ আমি হয়] 

🔸ইন~না--- (اِنَّاۤ) নিশ্চয় আমি, নিশ্চয় আমরা৷ 

🔹আ'ত্ব (اَعۡطٰى) দান করা, দেওয়া, উপহার দেওয়া৷ [তিনি দান করেছেন]

🔹আ-তা (أٰتَى) দান করা, দেওয়া, প্রদান করা, আসা৷ 

🔹না- (نَا) আমরা৷ [না- (نَا) আল্লাহর দিকে সম্পৃক্ত হলে না- (نَا) এর অর্থ আমি হয়] 

🔹আ‘ত্বাইনা- (اَعۡطَیۡنٰ) আমি দান করেছি, আমরা দান করেছি৷ 

🔹কা (كَ) তুমি/তোমার/তোমাকে, আপনি/আপনার/আপনাকে৷ 

🔸আ‘ত্বাইনা-কা (اَعۡطَیۡنٰکَ) আমি আপনাকে দান করেছি, আমি তোমাকে দান করেছি৷ 

🔸কাওছার (الۡکَوۡثَرَ) কাউসার, জান্নাতী নহর/নদী৷ 

▪️ইন~না--- আ‘ত্বাইনা-কাল কাওছার (اِنَّاۤ اَعۡطَیۡنٰکَ الۡکَوۡثَرَ) নিশ্চয় আমি আপনাকে কাওছার দান করেছি৷ / নিশ্চয় আমরা আপনাকে কাওছার দান করেছি৷ 


اِنَّاۤ اَعۡطَیۡنٰكَ الۡكَوۡثَرَ ؕ﴿۱﴾


উচ্চারণঃ ইন~না--- আ‘ত্বাইনা-কাল কাওছার।


অনুবাদঃ নিশ্চয় আমি আপনাকে কাওছার দান করেছি৷ 

▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

❐ সূরা কাওছার, আয়াতঃ ২


فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَ انۡحَرۡ ؕ﴿۲﴾

 

🔹ফা (فَ) অতঃপর, সুতরাং, কাজেই, ফলে, অতএব, তবে, তখন, তাহলে, কেননা, যেহেতু, এ জন্য যে৷ 

🔹ছল্লা- (صَلّٰى) সালাত আদায় করা৷ 

🔹ছল্লি (صَلِّ) সালাত আদায় কর/করুন৷ 

🔸ফাসল্লি (فَصَلِّ) অতএব সালাত আদায় করুন, সুতরাং সালাত আদায় কর৷ 

🔹লা/লি (لَ/لِ) জন্য, অবশ্যই, প্রতি, কাছে, উদ্দেশ্যে৷ 

🔹রব (رَبّ) রব, পালনকর্তা, প্রভু, প্রতিপালক৷ 

🔹কা (كَ) তুমি/তোমার/তোমাকে, আপনি/আপনার/আপনাকে৷ 

🔹রব্বিকা (رَبِّكَ) আপনার রবের, তোমার রবের৷

🔸লিরব্বিকা (لِرَبِّكَ) আপনার রবের উদ্দেশ্যে, আপনার রবের জন্য৷ 

🔹ওয়া (وَ) এবং, ও, আর, অথচ, কিন্তু, শপথ, কসম৷

🔹নাহারা (نَحَرَ) কোরবানী করা৷ 

🔹ইনহার (اِنۡحَرۡ) কোরবানী করুন, কোরবানী কর৷ 

◾নহর (نهر) নদী৷ 

◾নাহার (نهار) দিন৷ 

🔸ওয়ানহার (انۡحَرۡ) এবং কোরবানী করুন৷ 

▪️ফাছল্লি লিরব্বিকা ওয়ানহার (فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَ انۡحَرۡ) অতএব আপনার রবের উদ্দেশ্যে সালাত আদায় করুন এবং কোরবানী করুন৷ / অতএব তোমার রবের জন্য সালাত পড় এবং কোরবানী কর৷ 


فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَ انۡحَرۡ ؕ﴿۲﴾


উচ্চারণঃ ফাছল্লি লিরব্বিকা ওয়ানহার।


অনুবাদঃ অতএব আপনার রবের উদ্দেশ্যে সালাত আদায় করুন এবং কোরবানী করুন৷ 

▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

❐ সূরা কাওছার, আয়াতঃ ৩


اِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الۡاَبۡتَرُ ٪﴿۳﴾

 

🔸ইন~না (اِنَّ) নিশ্চয়ই, কেবল, প্রকৃতপক্ষে, নিশ্চয়৷

🔹শানিআ (شَنِأَ) বিদ্বেষ পোষণ করা, শত্রুতা পোষণ করা, অসম্মান করা, টিটকারি করা৷ 

🔹শা-নিআ/শা-নিউন (شَانِاٌ) বিদ্বেষ পোষণকারী৷ 

🔹কা (كَ) তুমি/তোমার/তোমাকে, আপনি/আপনার/আপনাকে৷ 

🔸শা-নিআকা (شَانِئَکَ) আপনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী, তোমার প্রতি শত্রুতা পোষণকারী৷ 

🔸হুওয়া (هُوَ) সে, তিনি, যা, তা, সেটাই৷

🔹বাতারা (بَتَرَ) গোড়া থেকে কেটে ফেলা, বিচ্ছিন্ন করা৷ 

🔹আবতার/আবতারুন (أَبْتَرٌ) নির্বংশ, লেজকাটা, যার কোন পুত্র সন্তান নেই৷ 

💧হুওয়াল আবতার (هُوَ الۡاَبۡتَرُ) সেই নির্বংশ, সেই লেজকাটা৷ 

▪️ইন~না শা-নিআকা হুওয়াল আবতার (اِنَّ شَانِئَکَ هُوَ الۡاَبۡتَرُ) নিশ্চয় আপনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীই নির্বংশ৷ / নিশ্চয় তোমার প্রতি শত্রুতা পোষণকারীই নির্বংশ৷ 


اِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الۡاَبۡتَرُ ٪﴿۳﴾


উচ্চারণঃ ইন~না শা-নিআকা হুওয়াল আবতার।


অনুবাদঃ নিশ্চয় আপনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীই নির্বংশ৷ 


❝সূরা কাওছার❞ [Last update 20-04-2024]


اِنَّاۤ اَعۡطَیۡنٰكَ الۡكَوۡثَرَ ؕ﴿۱﴾ فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَ انۡحَرۡ ؕ﴿۲﴾ اِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الۡاَبۡتَرُ ٪﴿۳﴾


🔹উচ্চারণঃ ইন~না--- আ‘ত্বাইনা-কাল কাওছার৷ ফাছল্লি লিরব্বিকা ওয়ানহার। ইন~না শা-নিআকা হুওয়াল আবতার।


🔹অনুবাদঃ নিশ্চয় আমি আপনাকে কাওছার দান করেছি৷ অতএব আপনার রবের উদ্দেশ্যে সালাত আদায় করুন এবং কোরবানী করুন৷ নিশ্চয় আপনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীই নির্বংশ৷ 


🟪❝সূরা ইখলাস❞ শব্দ ভেঙ্গে ভেঙ্গে বাংলা অনুবাদ৷ 

▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

❐ সূরা ইখলাস, আয়াতঃ ১


قُلۡ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ ۚ﴿۱﴾


🔹ক্ব-লা (قَالَ) বলা৷ [সে বলেছে]

🔸ক্বুল (قُلۡ) বল, বলুন৷ [হে নবী আপনি বলুন]

🔸হুওয়া (هُوَ) সে, তিনি, যা, তা, সেটাই৷

🔸আল্লাহ (اللّٰهُ) আল্লাহ৷ 

🔹ওয়াহিদ (وَاحِد) এক৷ 

🔸আহাদ (اَحَدٌ) এক-অদ্বিতীয়, একক, একজন, কেউ, কারো, প্রত্যেক৷ 

▪️ক্বুল হুওয়াল্ল-হু আহাদ (قُلۡ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ) বলুন, তিনি আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়৷ / বল, তিনিই আল্লাহ, একক৷ 


قُلۡ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ ۚ﴿۱﴾


উচ্চারণঃ ক্বুল হুওয়াল্ল-হু আহাদ।


অনুবাদঃ বলুন, তিনি আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়৷ 

▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

❐ সূরা ইখলাস, আয়াতঃ ২


اَللّٰهُ الصَّمَدُ ۚ﴿۲﴾


🔸আল্লাহ (اللّٰهُ) আল্লাহ৷ 

🔹সমাদা (صَمَدَ) টিকে থাকা, স্থাপন করা 

🔸সমাদ (الصَّمَدُ) অমুখাপেক্ষী, মুখাপেক্ষী নন, স্বয়ংসম্পূর্ণ, মুখাপেক্ষহীন৷ 

▪️আল্ল-হুচ্ছ্বামাদ (اللّٰهُ الصَّمَدُ) আল্লাহ অমুখাপেক্ষী৷ [অর্থাৎ- তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী৷ / তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ৷] 


اَللّٰهُ الصَّمَدُ ۚ﴿۲﴾ 


উচ্চারণঃ আল্ল-হুচ্ছ্বামাদ।


অনুবাদঃ আল্লাহ অমুখাপেক্ষী৷ [অর্থাৎ- তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ৷ তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী]

▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

❐ সূরা ইখলাস, আয়াতঃ ৩


لَمۡ یَلِدۡ ۬ۙ وَ لَمۡ یُوۡلَدۡ ۙ﴿۳﴾


🔹লা- (لَا) না, নেই, নয়, নাই, নি৷ [বর্তমান/ভবিষ্যৎ]

🔸লাম (لَمۡ) না, নেই, নয়, নাই, নি৷ [অতীত কাল]

🔹ওয়ালাদা (وَلَدَ) (সন্তান) জন্ম দেওয়া, জন্মলাভ করা৷ [তিনি জন্ম দিয়েছেন]

🔹ইয়ালিদু (یَلِدُ) তিনি জন্ম দেন/দিবেন৷ 

🔸ইয়ালিদ (یَلِدۡ) তিনি জন্ম দেন৷ 

▪️লাম ইয়ালিদ (لَمۡ یَلِدۡ) তিনি কাউকে জন্ম দেননি৷ [অর্থাৎ- তাঁর কোন সন্তান নেই] 

🔸ওয়া (وَ) এবং, ও, আর, অথচ, কিন্তু, শপথ, কসম৷ 

🔸লাম (لَمۡ) না, নেই, নয়, নাই, নি৷ [অতীত কাল]

🔹ওয়ালাদা (وَلَدَ) (সন্তান) জন্ম দেওয়া, জন্মলাভ করা৷ [তিনি জন্ম দিয়েছেন]

🔸ইয়ূ-লাদ (یُوۡلَدۡ) তাকে জন্ম দেওয়া হয়, জন্ম নেন৷ 

▪️ওয়া লাম ইয়ূ-লাদ (وَ لَمۡ یُوۡلَدۡ) এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। / তিনি জন্ম নেননি৷ 


لَمۡ یَلِدۡ ۬ۙ وَ لَمۡ یُوۡلَدۡ ۙ﴿۳﴾


উচ্চারণঃ লাম ইয়ালিদ, ওয়ালাম ইয়ূ-লাদ।


অনুবাদঃ তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। [অর্থাৎ- তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারো সন্তান নন।]

▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

❐ সূরা ইখলাস, আয়াতঃ ৪


وَ لَمۡ یَكُنۡ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ ٪﴿۴﴾


🔹ওয়া (وَ) এবং, ও, আর, অথচ, কিন্তু, শপথ, কসম৷

🔹লাম (لَمۡ) না, নেই, নয়, নাই, নি৷ [অতীত কাল]

🔸ওয়া লাম (وَ لَمۡ) আর নেই, এবং নেই৷ 

🔹কা-না (كَانَ) হওয়া, ছিলো, থাকা৷ 

🔹কুন (کُنۡ) হও, হয়ে যাও৷ 

🔸ইয়াকুন (یَکُنۡ) তিনি হন৷ 

🔹লা/লি (لَ/لِ) জন্য, অবশ্যই, প্রতি, কাছে৷  

🔹হু (ہٗ) তার৷ 

🔸লাহু (لَهٗ) তার, তার জন্য৷ 

🔹কাফাআ (كَفَاَ) সমতুল্য হওয়া৷ 

🔸কুফুওয়ান/কুফু (کُفُوًا) সমতুল্য, সমকক্ষ, নজির, সাদৃশ্য, সমান, সমমর্যাদা সম্পন্ন৷ 

🔹ওয়াহিদ (وَاحِد) এক৷ 

🔸আহাদ (اَحَدٌ) এক-অদ্বিতীয়, একক, একজন, কেউ, কারো, প্রত্যেক৷  

▪️ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহূ কুফুওয়ান আহাদ (وَ لَمۡ یَکُنۡ لَّهٗ کُفُوًا اَحَدٌ) আর তার সমতুল্য কেউ নেই। / আর তাঁর কোন সমকক্ষও নেই। [অর্থাৎ- কোন একজনও বা কেউই তার সমতুল্য হয় না]


وَ لَمۡ یَكُنۡ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ ٪﴿۴﴾ 


উচ্চারণঃ ওয়ালাম ইয়াকুল লাহূ- কুফুওয়ান আহাদ।


অনুবাদঃ আর তার সমতুল্য কেউ নেই৷ 


❝সূরা ইখলাস❞ [Last update 20-04-2024]


قُلۡ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ ۚ﴿۱﴾ اَللّٰهُ الصَّمَدُ ۚ﴿۲﴾ لَمۡ یَلِدۡ ۬ۙ وَ لَمۡ یُوۡلَدۡ ۙ﴿۳﴾ وَ لَمۡ یَكُنۡ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ ٪﴿۴﴾


🔹উচ্চারণঃ ক্বুল হুওয়াল্ল-হু আহাদ। আল্ল-হুচ্ছ্বামাদ।লাম ইয়ালিদ, ওয়ালাম ইয়ূ-লাদ। ওয়ালাম ইয়াকুল লাহূ- কুফুওয়ান আহাদ।


🔹অনুবাদঃ বলুন, তিনি আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়৷ আল্লাহ অমুখাপেক্ষী৷ তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। আর তার সমতুল্য কেউ নেই৷ 


❝রেফারেন্স❞

[আবু দাউদঃ ৮২২, সুনান নাসাঈঃ ৯১৪]

[সহিহ বুখারী ৭৭৬, (ই-ফা) ৭৪০]

[সুনান আবু দাউদ ৮১৮, ৭৮৪]

[ইবনে মাজাহ ৮৪৩]

▂▂▂▂▂▂▂